বাউল মানে তো বাউল। ঘরে কি আর মন টেকে। মন উদাস হলেই চলে যান গান গাইতে। গানই যখন ধ্যান-জ্ঞান, তখন স্ত্রী পড়ে থাকেন দূরে। শাহ আবদুল করিমের জীবনেও ব্যাপারটি ছিল
বাউলসম্রাট শাহ আবদুল করিমের অসংখ্য গান শুধু বাংলাদেশ নয়, দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিদেশেও জনপ্রিয়। অনেকেই শাহ আবদুল করিমের গান গেয়ে, রিমেক করে পরিচিতি পেয়েছেন। অর্থ কামিয়েছেন। কিন্তু তাঁর পরিবার থেকে গেছে নিভৃতেই।
প্রায় দেড় হাজার গানের স্রষ্টা শাহ আবদুল করিমের প্রয়াণ দিবস আজ। এই প্রজন্মের কাছে যে কয়েকজন শিল্পী তাঁর গান ছড়িয়ে দিতে ভূমিকা রেখেছেন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম হাবিব ওয়াহিদ। বাউলসম্রাটকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করলেন হাবিব।
আগে কী সুন্দর দিন কাটাইতাম, গাড়ি চলে না চলে না, গ্রামের নওজোয়ান হিন্দু-মুসলমান, কেন পিরিতি বাড়াইলারে বন্ধু ছেড়ে যাইবা যদি, কেমনে ভুলিব আমি বাঁচি না তারে ছাড়া, আমি কূলহারা কলঙ্কিনী, আমি বাংলা মায়ের ছেলে, কোন মেস্তরী নাও বানাইলোসহ অসংখ্য জনপ্রিয় গানের স্রষ্টা বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিম। আজ এই গুণী সা
স্থানীয় একটি পক্ষের বাধার কারণে জীবিত অবস্থায় জমির দখলে নিতে পারেননি। ২০০৯ সালে মারা যান শাহ আবদুল করিম। এরপর নানাভাবে জমির দখল পাওয়ার চেষ্টা করেন তাঁর ছেলে বাউল শাহ নূর জালাল। অবশেষে সেই জমির দখল বুঝে পেলেন তিনি।